ঢাকা মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
রহমাতুল্লিল আলামীনের আগমন ও ওফাত দিবস

পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে বাংলাদেশ জাগ্রত পার্টির চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মো. ইকরামুল হক খানের বাণী।

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ৬, ২০২৫, ১২:১২ পিএম

পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে বাংলাদেশ জাগ্রত পার্টির চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মো. ইকরামুল হক খানের বাণী।

১২ রবিউল আউয়াল শুক্রবার পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)। এ দিন আখেরী নবী হযরত মুহাম্মদ মোস্তফা (সা.) এর আগমন ও ওফাত দিবস। বিশ্বের মুসলিম সম্প্রদায়সহ শান্তিকামী প্রত্যেক মানুষের কাছে দিনটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। দিবসটি উপলক্ষে বাংলাদেশ জাগ্রত পার্টির মাননীয় চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মো. ইকরামুল হক খান বাণী দিয়েছেন।
 
জাগ্রত পার্টির চেয়ারম্যান তাঁর বাণীতে বলেছেন, ধর্মীয় ও পার্থিব জীবনে বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (স.) -এর শিক্ষা সমগ্র মানবজাতির জন্য অনুসরণীয় ও অনুকরণীয়।

তিনি আরও বলেন, মহান আল্লাহ সমগ্র বিশ্বজগতের রহমত ও শান্তির দূত হিসেবে হযরত মুহাম্মদ সাল্লালাহুআলাইহি ওয়াসাল্লামকে এ জগতে প্রেরণ করেন। তিনি ছিলেন তাওহীদের প্রচারক, রিসালাতের ধারক ও বাহক এবং সর্বশেষ ও সর্বশ্রেষ্ঠ রাসূল। আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, ‘হে নবী! আমি তোমাকে পাঠিয়েছি সাক্ষী, সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে, আল্লাহর নির্দেশ সাপেক্ষে তাঁর দিকে আহবানকারীরূপে এবং উজ্জ্বল প্রদীপরূপে।

মহানবী (সা.)-এর জীবনাদর্শ আমাদের সকলের জীবনকে আলোকিত করুক, পবিত্র ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী (সা.)-এর দিবসে মহান আল্লাহর কাছে ইকরামুল খান এ প্রার্থনা জানান।

পবিত্র ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে বাণীতে বলেন, আজকের অশান্ত ও দ্বন্দ্ব-সংঘাতমুখর বিশ্বে প্রিয়নবী (সা.)-এর অনুপম শিক্ষা অনুসরণের মাধ্যমেই বিশ্বের শান্তি ও কল্যাণ নিশ্চিত হতে পারে।

বাংলাদেশ জাগ্রত পার্টির চেয়ারম্যান বলেন, পাপাচার, অত্যাচার, মিথ্যা, কুসংস্কার ও সংঘাত জর্জরিত পৃথিবীতে তিনি মানবতার মুক্তিদাতা ও ত্রাণকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হয়েছিলেন। অন্ধকার যুগের সকল আঁধার দূর করে সত্যের আলো জ্বালিয়েছেন। তিনি (বিশ্বনবী) বিশ্বভ্রাতৃত্ব প্রতিষ্ঠা, ন্যায় ও সমতাভিত্তিক সমাজ গঠন এবং মানবকল্যাণে নিজেকে নিয়োজিত করে বিশ্বে শান্তির সুবাতাস বইয়ে দিয়েছিলেন।

ইকরামুল খান, এই পবিত্র দিনে দেশ, জাতি ও মুসলিম উম্মাহ তথা বিশ্ববাসীর শান্তি ও কল্যাণ কামনা করেন।
 

বর্তমান বাংলাদেশ

Link copied!