বাংলাদেশ জাগ্রত পার্টির চেয়ারম্যান প্রকৌশলী ইকরামুল হক খান নিজের ভেরিফাইড ফেইসবুক পেইজে লিখেছেন।
বৈষম্যবিরোধী বিরোধী আন্দোলন ও গণঅভ্যূত্থানের মাধ্যমে অর্জিত জুলাই বিপ্লবের সাংবিধানিক ফসল জুলাই সনদ চরম বৈষম্যমূলক; দেশ ও জাতির নিকট হাঁস্যকর ছাড়া কিছুই নয়। জুলাই সনদ জাতির সঙ্গে তামাশা করা হয়েছে। কিছু রাজনৈতিক দল সকালে এক রকম কথা বলে, বিকেলে স্বাক্ষর তামাশার জুলাই সনদে স্বাক্ষর করে জনগণের সঙ্গে মুনাফেকি করেছে। দেশ ও জাতির সামনে তাদের আসল পরিচয় তুলে ধরতে হবে।
বাংলাদেশ জাগ্রত পার্টির চেয়ারম্যান উনার পেইজে আরও লেখেন, দেশের অধিকাংশ মানুষকে বাদ দিয়ে জাতীয় ঐক্যমত্যের নামে প্রতারণা করেছে কমিশন! জুলাই বিপ্লব চলাকালীন যারা বলেছিল, "এই আন্দোলনের সঙ্গে তাদের কোন সম্পর্ক নেই" তারাই বৈষম্যের জুলাই সনদে সই করলো সবার আগে। আর যেই ছেলেরা আন্দোলন করে হাত-পা হারালো, সনদ স্বাক্ষরের দিনেও তারা মার খেয়ে দ্বিতীয় বারের মতো হাত-পা হারালো ( কৃত্রিম ভাবে যা লাগানো হয়েছিল)। যা ভাবতেই লজ্জা লাগছে!
তিনি আরও মন্তব্য করেন, গত ফ্যাসিষ্ট আমলে দেশের, একটি বৃহত্তর অংশকে রেখে যেমন ভোটারবিহীন নির্বাচন করে। ঠিক বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার জুলাই জাতীয় সনদ নিয়ে একই রকম বৈষম্য সৃষ্টি করেছে। তাহলে ফ্যাসিষ্টদের সঙ্গে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের পার্থক্য কোথায়।
আপনার মতামত লিখুন :