দিনাজপুর জেলার হাকিমপুর উপজেলার হাবিবপুর সিদ্দিকিয়া ফাজিল (ডিগ্রি) মাদ্রাসায় পূর্ব নির্ধারিত অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর সহ আরো কয়েকটি পদে নিয়োগ পরীক্ষা কথা ছিল।
কিন্তু সকাল ১০ টায় প্রার্থীরা পরীক্ষা দিতে গিয়ে জানতে পারে ১৫ লক্ষ টাকার বিনিময়ে একজন প্রার্থীকে সকল সুযোগ –সুবিধা দিয়ে চুক্তি করে পরীক্ষার আগের রাতেই প্রশ্নপত্র ফাঁস করে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ তোলেন প্রার্থীরা।
এমতাবস্থায় এলাকাবাসী বিষয়টির সুরাহা দাবি করেন। এলাকার সেবু নামে একজন অভিযোগ করে বলেন, ১৫ লক্ষ টাকার বিনিময়ে নয়াপাড়া গ্রামের একজন পরীক্ষার্থীকে নিয়োগের প্রক্রিয়া আগে থেকেই চূড়ান্ত করে প্রতিষ্ঠানটির অধ্যক্ষ হারুনুর রশীদ। তবে এই চক্রের সাথে মাদ্রাসা কমিটির দুইজন সদস্যের নামও শোনা যাচ্ছে।
পরে উপস্থিত পরীক্ষার্থীরা পরীক্ষা বর্জন করে মাদ্রাসা অধ্যক্ষ বরারব চিঠি জমা দেয়। কিন্তু মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ সেই চিঠির কোনো রিসিভ কপি পরীক্ষার্থীদের দেয়নি।
এরপর অনিবার্য কারন দেখিয়ে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ পরীক্ষা স্থগিতের নোটিশ দেয়। এ বিষয়ে মাদরাসার সভাপতি শাহীনুর ইসলাম শাহীন মণ্ডল বলেন, বিষয়টি আমি মোটেই অবগত ছিলাম না।
এ বিষয়ে জানতে মাদরাসার অধ্যক্ষকে ফোনে পাওয়া যায় নি।

আপনার মতামত লিখুন :