যারা অভিযোগ করেছে তারা কাউন্সিল চলাকালে করেছে। আমরা এই অভিযোগ টি জেলা কমিটি বসে দেখবো, কার ইশারায় বরমচাল ইউনিয়ন বিএনপির কাউন্সিলে বিএনপির বড় একটি অংশকে বাদ দেয়া হয়েছে। বিএনপির চিন্তা চেতনা তৃনমূম কর্মীদের নিয়ে। কর্মী আছে বলেই আমরা নেতৃত্ব দিচ্ছি, আর এই কর্মীদের সুখে দুখে আমরা পাশে থাকতেই হবে। রেশা রেশির দিন শেষ, যোগ্যতাই বলে দেবে কার নেতৃত্ব কতটুকু। আওয়ামী দোসরদের কোন ডাই হবে না বিএনপির কোন কমিটিেত। তবে যাকে দোস্যর বলবেন তার উপর সঠিক প্রমান দিতে হবে। তার পর আমরা জেলা কমিটি ব্যাবস্থা নিবো। কুলাউড়া ১ নং বরমচাল ইউনিয়ন কাউন্সিলে জেলা বিএনপির আহব্বায়ক কমিটির সদস্য ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক ভিপি মিজানুর রহমান মিজান বলেন।
কুলাউড়া ১ নং বরমচাল ইউনিয়ন বিএনপির একাংশকে বাহিরে রেখে জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির কাউন্সিল অনুষ্টিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার(১৪ আগষ্ট) বরমচাল ইউনিয়নের অফিসের সামনে এ সম্মেলন অনুষ্টিত হয়।
মৌলভীবাজার জেলা বিএনপির সাধারাণ সম্পাদক ভিপি মিজানুর রহমান মিজান প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত থেকে কাউন্সিল সম্পর্ন করেন। এই কাউন্সিলকে নিয়ে বড়মচাল ইউনিয়ন বিএনপি বড় এক অংশকে বাহিরে রেখে কাউন্সিল হচ্ছে বলে ইউনিয়নের ৯টি ওয়ার্ডের একাংশ কাইয়ুম আহমেদের নেতৃত্বে লিখিত অভিযোগ ভোটের তালিকা সহ প্রধান অতিথি জেলা বিএনপির সাধারাণ সম্পাদক ভিপি মিজানুর রহমান মিজান এর নিকট লিখিত অভিযোগ দাখিল করেছেন। প্রতিবাদকারীদের লিখিত অভিযোগে উল্লেখ করেন, স্বৈরাচারের দোসরদেরে নিয়ে ওয়ার্ড বিএনপির কমিটি গঠন করা হয়েছে। এই ব্যাপারে তারা মৌলভীবাজার জেলা বিএনপির নিকট লিখিত ভাবে বিচার প্রার্থী হয়েছিলেন। এমনকি মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা করেছিলেন। কোন সমাধান পাননি। জেলা বিএনপির সদস্য সচিব আব্দুর রহিম রিপনের কাছে একাদিক বার গেলেও তিনি আমাদের চিন্নে না। জেলা বিএনপির আহব্বায়ক ফয়জুল করিম ময়ুন সাহের কাছে গিয়েছিলাম তিনি আমাদের অনেক আশা দিয়েছেন, শেষ পযন্ত সেই আশাতে চুন কালি। তার এই কাউন্সিলকে অবৈধ্য বলে স্বৈরাচার দোসরদেরে সরিয়ে স্বচ্ছ কাউন্সিল করার দাবী জানান।
১ নং বরমচাল ইউনিয়ন বিএনপির আহব্বায়ক ডেন জানান আমি অনেক চাপেম মধ্যে ছিলাম,আমার কিছু করার ছিল না। আমি চেয়ে ছিলাম সবাইকে নিয়ে সুন্দর একটি কাউন্সিল করতে।
আপনার মতামত লিখুন :